সারাংশ: থেকে আড়াই হাজার বছর আগে...
আজ থেকে আড়াই হাজার বছর আগে আমাদের উপমহাদেশ ছিল সভ্যতার সূতিকাগার
প্রদত্ত অনুচ্ছেদ:
আজ থেকে আড়াই হাজার বছর আগে আমাদের উপমহাদেশ ছিল সভ্যতার সূতিকাগার। মানুষের জ্ঞান কতদিকে কতভাবে কতকিছুর অনুসন্ধান যে করেছে, সেকালের উত্তর-পশ্চিম ভারতের অধিবাসীদের কীর্তি খ্যাতি থেকে তা আজ সুস্পষ্ট হয়ে উঠেছে। সেকালের ভারতের ইয়াঙ্ক, পাণিনি এবং পতঞ্জলি প্রভৃতি গুণিজনেরাই প্রথমে ধ্বনি বিজ্ঞানের চর্চা করেন । ইউরোপ আমেরিকা আজ যা করছে আড়াই হাজার বছর আগে ওঁরা তাই করে গেছেন। তফাতের মধ্যে এই যে তাঁদের ধ্বনি বিজ্ঞান সাধনার ভিত্তি ছিল অনুভূতি আর একালে এঁদের হাতে আছে বৈজ্ঞানিক গবেষণাগার ।
উক্ত অনুচ্ছেদর পরিপেক্ষিতে ২টি সারাংশ দেওয়া হল:সারাংশ লিখন→ ১
আড়াই হাজার বছর আগের মানব সভ্যতার সুতিকাগার হিসেবে ভারতীয় উপমহাদেশের অধিবাসীদের কীর্তি এবং উদ্ভাবন মূলত আধুনিক বিজ্ঞানের গবেষণার অন্যতম বিষয়। ইয়াঙক, পানিনি, পতজ্ঞলি প্রমুখ ছিলেন সেকালের ভারতের ধ্বনি বিজ্ঞান চর্চার পথিকৃৎ। ইউরোপ- আমেরিকার মতো গবেষণাগার না থাকলেও তাদের চর্চার মাধ্যমেই ধ্বনি বিজ্ঞান আজ এ পর্যায়ে পৌঁছেছে।
সারাংশ লিখন→ ২
আড়াই হাজার বছর আগের মানব সভ্যতার সূতিকাগার হিসেবে ভারতীয় উপমহাদেশের অধিবাসীদের কীর্তি এবং উদ্ভাবন মূলত আধুনিক বিজ্ঞানের গবেষণার অন্যতম বিষয়। ইয়াঙক, পানিনি, পতজ্ঞলি প্রমুখ ছিলেন সেকালের ভারতের ধ্বনি বিজ্ঞান চর্চার পথিকৃৎ। ইউরোপ-আমেরিকার মতো গবেষণাগার না থাকলেও তাদের চর্চার মাধ্যমেই ধ্বনি বিজ্ঞান আজ এ পর্যায়ে পৌছেছে।
প্রিয় শিক্ষার্থীবৃন্দ উপরুক্ত প্রদত্ত অনুচ্ছেদের পরিপেক্ষিতে যে ২টি সারাংশ দেওয়া হয়েছে তার মধ্যে তোমাদের পছন্দমত যেকোন একটি মুখস্থ করবে।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন